ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর সামরিক অভিযান বন্ধে আগামী ২ মার্চ ফের বৈঠকে বসছে রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধি দল। ইউক্রেন-বেলারুশ সীমান্তে অনুষ্ঠিত হবে এই বৈঠক। এর আগে সোমবার বেলারুশের গোমেল শহরে প্রথম
ইউক্রেইন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ইউরোপীয় ইউনিয়ন রাশিয়ার জন্য আকাশ ছোট করে আনার পাল্টা জবাব হিসেবে একই পদক্ষেপ নিয়েছে রাজধানী মস্কো। রাশিয়ার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ যুক্তরাজ্য, জার্মানিসহ ৩৬টি দেশের উড়োজাহাজের জন্য
ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের শুরু এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৩০০ রুশ সেনা নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। সোমবার মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টের বরাত দিয়ে এ
ইউক্রেনে রুশ অভিযানের প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার একাধিক অঙ্গরাজ্যে রুশ মদ বিক্রি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে রুশ মদের বদলে ইউক্রেনের মদ বিক্রি শুরু করা হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে রুশ হামলার তৃতীয় দিন চলছে। রাশিয়ার বাহিনী রাজধানী কিয়েভে প্রবেশ করেছে। তাদের লক্ষ্য কিয়েভকে দখল নেওয়া। অন্যদিকে, ইউক্রেনের বাহিনী শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। এরকম পরিস্থিতির মধ্যে রুশ সেনারা ইউক্রেনের
আগ্রাসনের দ্বিতীয় দিনে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের কাছের প্রধান একটি বিমানবন্দর দখলে নিয়েছে রুশ সৈন্যরা। প্রায় ২০০ হেলিকপ্টার ব্যবহার করে অভিযান চালিয়ে ইউক্রেনের দুই শতাধিক সৈন্যকে হত্যার পর ওই ঘাঁটি দখল
ইউক্রেন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র এ পর্যন্ত রাশিয়ার বিরুদ্ধে যেসব নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে তাতে রাশিয়া বিচলিত নয়, বরং শক্তভাবে সেসব নিষেধাজ্ঞার সাড়া দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র রাশিয়ার
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করতে চান ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি। দুদেশের মধ্যকার উত্তেজনার মধ্যেই এমন মন্তব্য করলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। জেলেনস্কি বলেন, পুতিন আসলেই কী করতে চান তা জানতে
১৯৪৫ সালের পর থেকে রাশিয়া ইউরোপে সবচেয়ে বড় যুদ্ধের পরিকল্পনা করছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি’র সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এই মন্তব্য করেন তিনি। এসময় বিভিন্ন তথ্য
কৌশলগত পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র মহড়া শুরু করেছে রাশিয়া। ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের আশঙ্কাকে ঘিরে বিদ্যমান উত্তেজনার মধ্যেই শনিবার এই মহড়া শুরু করলো দেশটি। আর এটি তত্ত্বাবধান করছেন খোদ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।