Logo
রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:০১ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
অনলাইন নিউজ পোর্টাল গনরাজ24- ইতিমধ্যে পাঠক সমাজে ব্যাপকভাবে সমাদৃত, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করছে তরুণ, অভিজ্ঞ ও নির্ভিক সংবাদকর্মীরা।  এই তালিকায় আপনাকেও যোগ হবার সুযোগ দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি । শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক/সমমান। অভিজ্ঞদের শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য । অভিজ্ঞতাঃ গণমাধ্যমে নূন্যতম ১/২ বছরের কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে । মোবাইল- 01784-262101, ই-মেইল- gonoraj24@gmail.com
শিরোনাম :
ময়মনসিংহের চর ঈশ্বরদীয়া ইউনিয়ন পরিষদে টিসিবি‘র পণ্য বিতরণে অনিয়ম পুলিশ প্রশাসনের নিস্ক্রিয়তায় দুর্ধর্ষ চোরি,ছিনতাই ও ডাকাতির ঘটনা ঘটছে খালেদা জিয়ার সুস্থ্যতা ও তারেক রহমানের দীর্ঘায়ু কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিল নবগঠিত শম্ভুগঞ্জ প্রেসক্লাবের আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল শম্ভুগঞ্জ ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল গৌরীপুর মহিলা কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষা সফর ৪১ সদস্য বিশিষ্টি চর নিলক্ষীয়া ইউনিয়ন কৃষক দলের আহ্বায়ক কমিটি গঠন ফুলপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা, সাংস্কৃতিক ও পুরুষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে শম্ভুগঞ্জ প্রেসক্লাবের পুষ্পস্তবক অর্পণ ঐতিহ্যবাহী গৌরীপুর মহিলা কলেজে নবাগত অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষের যোগদান

ভারতে পাঠ্যসূচিতে ‘পণপ্রথার উপকারিতা’ নিয়ে লেখা, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল

গণরাজ ডেক্স: বিশ্ব
  • আপডেটের তারিখ : মঙ্গলবার, ৫ এপ্রিল, ২০২২
  • সময় 3 years আগে
  • ২৮৫ বার পড়া হয়েছে

ভারতে পণপ্রথাবিরোধী আইন রয়েছে অনেক আগে থেকেই, বিষয়টি নিয়ে মানুষকে সচেতন করার কাজ চলছে। কঠিন পদক্ষেপও নিয়েছে প্রশাসন। অথচ এর মধ্যেই নার্সিং প্রশিক্ষণে সমাজবিজ্ঞান পাঠ্যবইয়ে ফলাও করে লেখা হয়েছে পণপ্রথার উপকারিতা। বইয়ের ওই পাতার ছবি এখন ভাইরাল।

বইয়ে পণপ্রথার কী কী উপকারিতা, তাও লেখা রয়েছে। তাতে চারটি উপকারিতার কথা উল্লেখ করেছেন টি কে ইন্দ্রাণী। সেগুলো হলো-

১. পণ বাবদ যেসব আসবাব, বাসন, টিভি, ফ্রিজ, জামা কাপড় পাওয়া যা, তা নতুন সংসারের জন্য দরকারি।

২. বাবা-মার সম্পত্তির একটি অংশই পণ হিসেবে পান কনে।

৩. এই পণপ্রথার কারণে অনেক বাবা-মা মেয়েকে পড়াশোনা করাচ্ছেন। যেন মেয়ে শিক্ষিত হলে বা চাকরি করলে পণের অঙ্ক কম হয়।

৪. এই পণের জন্য অনায়াসে দেখতে ‘‌কুৎসিত’‌ মেয়েদের বিয়ে দেওয়া সহজ হয়।

বিষয়টি নজরে আসার পর অনেকের প্রশ্ন, এই বইটি শিক্ষার্থীদের কী শিক্ষা দিচ্ছে। এই ঘটনায় নিন্দার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। প্রবল আপত্তি জানিয়েছেন শিবসেনা নেতা এবং রাজ্যসভার সংসদ সদস্য প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী। দেখে হতবাক নেটিজেনরা।

এই ভাইরাল ছবি টুইটারে শেয়ার করে শিবসেনা নেতা এবং রাজ্যসভার সাংসদ প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী লিখেছেন, আমি কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানকে এই ধরনের বই সরিয়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। যৌতুকের সুবিধা নিয়ে বিস্তারিত একটি পাঠ্যপুস্তক কি সত্যিই আমাদের পাঠ্যসূচিতে থাকতে পারে? এটা দেশ ও সংবিধান বিরোধী।

বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার পাশাপাশি বিরক্তিও প্রকাশ করেছেন অনেকে। এই টুইট ব্যবহারকারী লিখেছেন, বিরক্তিকর। একজন লিখেছেন, এটা কলেজের টেক্সট বইয়ে পড়ানো হচ্ছে! চমকে দেওয়ার মতো।

 

আ/গ

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© স্বত্ব © ২০২3  গনরাজ24
Support : ESAITBD Software Lab Dhaka