Logo
বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
অনলাইন নিউজ পোর্টাল গনরাজ24- ইতিমধ্যে পাঠক সমাজে ব্যাপকভাবে সমাদৃত, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করছে তরুণ, অভিজ্ঞ ও নির্ভিক সংবাদকর্মীরা।  এই তালিকায় আপনাকেও যোগ হবার সুযোগ দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি । শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক/সমমান। অভিজ্ঞদের শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য । অভিজ্ঞতাঃ গণমাধ্যমে নূন্যতম ১/২ বছরের কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে । মোবাইল- 01784-262101, ই-মেইল- gonoraj24@gmail.com
শিরোনাম :
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী শম্ভুগঞ্জ সাংগঠনিক থানার কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত নির্বাচনী মাঠে সরব জামায়াতে ইসলামী — শম্ভুগঞ্জে দাঁড়িপাল্লার পক্ষে গণসংযোগ বিএনপির ডা. জাহিদ হোসেনকে এমপি হিসেবে দেখতে চায় ময়মনসিংহ সদরবাসী তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিএনপির লিফলেট বিতরণ। ডা. এ. জেড. এম. জাহিদ হোসেনকে এমপি হিসেবে দেখতে চেয়ে ময়মনসিংহে লিফলেট বিতরণ ময়মনসিংহের চর ঈশ্বরদীয়া ইউনিয়ন পরিষদে টিসিবি‘র পণ্য বিতরণে অনিয়ম পুলিশ প্রশাসনের নিস্ক্রিয়তায় দুর্ধর্ষ চোরি,ছিনতাই ও ডাকাতির ঘটনা ঘটছে খালেদা জিয়ার সুস্থ্যতা ও তারেক রহমানের দীর্ঘায়ু কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিল নবগঠিত শম্ভুগঞ্জ প্রেসক্লাবের আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল শম্ভুগঞ্জ ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল

নিজের চিকিৎসা খরচ চালাতে কন্যাসন্তানকে বিক্রি করে দিয়েছেন এক বাবা

গণরাজ ডেক্স
  • আপডেটের তারিখ : মঙ্গলবার, ২২ মার্চ, ২০২২
  • সময় 4 years আগে
  • ৩১৬ বার পড়া হয়েছে

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে নিজের চিকিৎসা খরচ চালাতে ১৩ মাসের কন্যাসন্তানকে এক লাখ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছেন এক বাবা।

গত সোমবার (২১ মার্চ) দুপুরে ঢাকার নিঃসন্তান এক দম্পতির কাছে শিশুটিকে বিক্রি করা হয়।

হাজীগঞ্জ পৌরসভাধীন ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ধেররা-বিলওয়াই গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

শিশুটির বাবা মো. বশির জানান, ২০১৬ সালে সিএনজিচালিত অটোরিকশার চাপায় গুরুতর আহত হন তিনি। এরপর চিকিৎসাজনিত কারণে তিনি ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন। বর্তমানে তিনি টাকার অভাবে চিকিৎসা এবং ঋণ পরিশোধ করতে পারছেন না। এছাড়াও তিনি অসুস্থতার কারণে আয়-রোজগার করতে পারছেন না।

তিনি বলেন, আমার সাড়ে তিন বছর ও ১৩ মাস বয়সী দুটি কন্যা শিশু রয়েছে। টাকার অভাবে আমার চিকিৎসা, ঋণ পরিশোধ ও বাচ্চাদের খাবার কিনতে পারছি না। অসুস্থতার কারণে কাজও করতে পারছি না। তাই ছোট মেয়েকে ‘দত্তক’ দিয়ে দিয়েছি। বিনিময়ে তারা আমার চিকিৎসার জন্য এক লাখ টাকা দিয়েছে।

শিশুটির মা আছমা আক্তার বলেন, মেয়ের জন্য পরান পোড়ে (মায়া লাগে)। কিন্তু কী করব, আমার স্বামীর চিকিৎসা দরকার। তিনি অসুস্থতার জন্য কোনো কাজকর্ম করতে পারেন না। তিনি সুস্থ থাকলে আমাদের খাওয়া-পরা চলবে। তাই বাধ্য হয়ে মেয়েটারে ‘দত্তক’ দিয়েছি।

হাজীগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলর মহসিন ফারুক বাদল বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি দেখব।

এ বিষয়ে হাজীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জোবাইর সৈয়দ বলেন, শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য আমি একটি বিশেষ টিম ঢাকায় পাঠিয়েছি। তারা শিশুটিকে উদ্ধার করতে গেছে। দত্তক নেওয়ার কিছু আইনগত বিধান রয়েছে। সেগুলো মানা হয়নি।

হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোমেনা আক্তার বলেন, বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখছি।

 

আ/গ

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© স্বত্ব © ২০২3  গনরাজ24
Support : ESAITBD Software Lab Dhaka