Logo
বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৩ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
অনলাইন নিউজ পোর্টাল গনরাজ24- ইতিমধ্যে পাঠক সমাজে ব্যাপকভাবে সমাদৃত, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করছে তরুণ, অভিজ্ঞ ও নির্ভিক সংবাদকর্মীরা।  এই তালিকায় আপনাকেও যোগ হবার সুযোগ দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি । শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক/সমমান। অভিজ্ঞদের শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য । অভিজ্ঞতাঃ গণমাধ্যমে নূন্যতম ১/২ বছরের কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে । মোবাইল- 01784-262101, ই-মেইল- gonoraj24@gmail.com
শিরোনাম :
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী শম্ভুগঞ্জ সাংগঠনিক থানার কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত নির্বাচনী মাঠে সরব জামায়াতে ইসলামী — শম্ভুগঞ্জে দাঁড়িপাল্লার পক্ষে গণসংযোগ বিএনপির ডা. জাহিদ হোসেনকে এমপি হিসেবে দেখতে চায় ময়মনসিংহ সদরবাসী তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিএনপির লিফলেট বিতরণ। ডা. এ. জেড. এম. জাহিদ হোসেনকে এমপি হিসেবে দেখতে চেয়ে ময়মনসিংহে লিফলেট বিতরণ ময়মনসিংহের চর ঈশ্বরদীয়া ইউনিয়ন পরিষদে টিসিবি‘র পণ্য বিতরণে অনিয়ম পুলিশ প্রশাসনের নিস্ক্রিয়তায় দুর্ধর্ষ চোরি,ছিনতাই ও ডাকাতির ঘটনা ঘটছে খালেদা জিয়ার সুস্থ্যতা ও তারেক রহমানের দীর্ঘায়ু কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিল নবগঠিত শম্ভুগঞ্জ প্রেসক্লাবের আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল শম্ভুগঞ্জ ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল

শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে শম্ভুগঞ্জ প্রেসক্লাবের পুষ্পস্তবক অর্পণ

গণরাজ ডেক্স
  • আপডেটের তারিখ : শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • সময় 9 months আগে
  • ৩৬৪ বার পড়া হয়েছে

 

মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে শম্ভুগঞ্জ প্রেসক্লাবের শহিদ মনিারে পুষ্পস্তবক অর্পণ

আজ ২১ ফেব্রুয়ারি,   সকালে নগ্ন পায়ে সংগঠনটির সকল নেতা কর্মীরা ফুলের তোরা ও ব্যানার নিয়ে প্রভাত ফেরীতে অংশ নেয়।পরে তাঁরা শম্ভুগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে পৌঁছে শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে সকল ভাষা শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় প্রভাত ফেরীতে অংশগ্রহণ করে শহীদ মিনারে ফুল দেন শম্ভুগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি মো: আনোয়ার হোসেন ফকির, সহসভাপতি মো: আব্দুল কাদির, সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, কোষাধ্যক্ষ সোহানুর রহমান সোহান, সাংগঠনিক সম্পাদক মোরাদ হোসাইন,যুগ্ম সম্পাদক মো: নজরুল ইসলাম,চিকিৎসা বিষয়ক সম্পাদক ডা. আনিসুর রহমান,সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মো: আব্দুল বারেক, আপ্যায়ন সম্পাদক মো: কামরুল হাসান, কার্যকরী সদস্য বাবু রনজিত চন্দ্র সরকার,মাহবুব আলম, মো: হারুন অর রশিদ,ডা. মো: আমিনুল ইসলাম,মো: বিল্লাল হোসেন ফকির,মো: মাসুদ রানা,ইঞ্জিনিয়ার মো: সাদিকুর রহমান,মো: হৃদয় হাসান,মো: নাজমুল হক,জুনাইদ হোসেনসহ আরও অনেকে।

এসময় শহিদ মিনারে ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন আরও যে সকল সংগঠন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তার মধ্যে অন্যতম হলো-অন্মেষা ক্লাব, শম্ভুগঞ্জ ঔষদ ব্যবসায়ী সমিতি,শম্ভুগঞ্জ ইউ.সি. উচ্চ বিদ্যালয়,রেনেসা মডেল স্কুল এন্ড কলেজ,শম্ভুগঞ্জ আইডিয়াল স্কুল,শাইন ক্রিয়েটিব একাডেমী,ফরহাদ ক্যাডেট একাডেমি, আজাদ স্কুল, রশিদপুর দাখিল মাদ্রাসা, র্ব্রাক প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহ আরও অনেক সংগঠন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

পুষ্পস্তবক অর্পণ অনুষ্ঠানটির সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ও সঞ্চায়নায় ছিল বাংলাদেশ মানবাধিকার নাট্য পরিষদ শম্ভুগঞ্জ শাখা,ময়মনসিংহ।

১৯৫২ সালের এইদিনে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর তৎকালীন পুলিশ নির্মমভাবে গুলিবর্ষণ করে। এতে কয়েকজন ছাত্র শহীদ হন। তাদের মধ্যে সালাম, বরকত, রফিক, শফিউর, জব্বার অন্যতম। তাই দিনটিকে শহীদ দিবস হিসেবে যথাযোগ্য মর্যাদার সহিত পালন করে বঙ্গালী জাতি ।

তৎকালীন পূর্ব বাংলার রাজধানী ঢাকায় ১৯৪৭ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরের দিকে প্রথম ভাষা-বিক্ষোভ শুরু হয়। ১৯৪৮ সালের মার্চে এ নিয়ে সীমিত পর্যায়ে আন্দোলন হয় এবং ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি এর চরম প্রকাশ ঘটে। ওই দিন সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে রাজপথে বেরিয়ে এলে পুলিশ তাদের ওপর নির্বিকারে গুলি চালায়। এতে শহীদ হন সালাম, বরকত, রফিক, শফিউর, জব্বারসহ অন্যান্যরা। এ ঘটনায় নানা নির্যাতন সত্ত্বেও ছাত্রদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষ প্রতিবাদ জানাতে পরের দিন ২২ ফেব্রুয়ারি পুনরায় রাজপথে নেমে আসেন।

তারা মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে শহীদদের জন্্য অনুষ্ঠিত গায়েবি জানাজায় অংশগ্রহণ করেন। ভাষা শহীদদের স্মৃতিকে অমর করে রাখার জন্য ২৩ ফেব্রুয়ারি এক রাতের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে গড়ে ওঠে একটি স্মৃতিস্তম্ভ, যা সরকার ২৬ ফেব্রুয়ারি গুঁড়িয়ে দেয়। একুশে ফেব্রুয়ারির এই ঘটনার মধ্য দিয়ে ভাষা আন্দোলন আরও বেগবান হয়।

১৯৫৪ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট জয়লাভ করলে ৭ মে অনুষ্ঠিত গণপরিষদের অধিবেশনে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। বাংলাকে পাকিস্তানের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সংবিধানে পরিবর্তন আনা হয় ১৯৫৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি। ১৯৮৭ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদে ‘বাংলা ভাষা প্রচলন বিল’ পাস হয় যা কার্যকর করা হয় ১৯৮৭ সালের ৮ মার্চ থেকে।

উল্লেখ্য, ২০১০ সালে জাতিসংঘের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারিকে সারাবিশ্বে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়।

 

আ/গ

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© স্বত্ব © ২০২3  গনরাজ24
Support : ESAITBD Software Lab Dhaka